- Get link
- X
- Other Apps
Posts
আল্লাহর ক্ষমার দৃষ্টান্ত:
- Get link
- X
- Other Apps
মুসা (আ:) এর সময় একবার প্রচন্ড খরা হয়েছিল। একদিন জনবসতির সবাই একত্রিত হলো আকাশের দিকে হাত উঠিয়ে প্রার্থনা করার জন্য। মুসা (আ:) এবং অন্যরা যখন প্রার্থনা করছিল তখন তারা অবাক হয়ে লক্ষ্য করল, আকাশে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত মেঘ অদৃশ্য হয়ে গেল, তাপ উধাও হয়ে গেল, এবং খরাটি আরও তীব্রতর হল। . মুসা (আ:) কে তখন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বললেন, বনী ইসরাইলের এই গোত্রের মধ্যে একজন পাপী আছে, যে চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে আল্লাহ কে অমান্য করছে। তাকে এই গোত্র থেকে আলাদা করলেই কেবল বৃষ্টি নামবে। . মুসা (আ:) তখন লোকদের ডেকে বললেন, "আমাদের মধ্যে এমন একজন ব্যক্তি আছেন যিনি চল্লিশ বছর ধরে আল্লাহর অবাধ্য আছে। সে যদি এই জনমন্ডলী থেকে আলাদা হয়ে যায় তখনই আমরা খরা থেকে মুক্তি পাব ও বৃষ্টির দেখা মেলবে। . পাপী ব্যক্তি টি তখন সেখানেই ছিল। সে অপেক্ষা করছিল, বাম ও ডান দিক তাকিয়ে আশা করছিল যে অন্য কেউ এগিয়ে যাবে, কিন্তু কেউ তা করেনি। লোকটি জানত যে, সে যদি জনমন্ডলীর মধ্যে থাকে তাহলে সবাই মারা যাবে এবং তিনি যদি অগ্রসর হয় তিনি চিরকালের জন্য অপমানিত হবেন। এ অবস্থায় সে অশ্রু বিগবিগলিত করে প্রার্থনা করল, "হে আল্লাহ! আমার ...
হতাশা - শিশির আহাম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
ওরে ও মন তুই চোখ বুজে থাক ! তুই মুখ লুকিয়ে রাখ ! অন্ধকারে গলির মোড়ে দিছ নারে তুই হ্যাক ! ও তুর প্রশ্ন যত অগোছালো পাথর চাপা থাক , বুকের ভেতর,সাগর সমান দুঃখ লয়ে হাসি খুশি থাক । ও তুই কথায় কথায় দিছ কেন গালি কেন করিছ এত রাগ দুঃখ্য সব দিলাম তুকে চাছ কেন অমুক সূখের ভাগ। ও তুর স্বপ্ন যত হচ্ছে ক্ষত লেগেছে মনে যে দাগ , ঘুম ভাঙ্গানির গান শুনিয়ে চুপটি করে পড়ে থাক।
কল্পনার রং তুলি -শিশির আহাম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
কল্পনার রং তুলি শিশির আহাম্মেদ খান কল্পনায় অনেক কিছু বাস্তবে তা মিথ্যা, কল্পনায় যা ঘটে বাস্তবে তা কিতসা। বাস্তব অনেক কঠিন বুঝা বড় দ্বায়, কল্পনা শুধু কল্পনায় বাস্তবতা আর নয় । কল্পনার কলম খানি একটু না বাকাঁ! কল্পনার রং তুলি অচিন পুরের ছবি আঁকা। কল্পনা ফুরিয়ে গেলে বাস্তব যায় দেখা । ২৫\০৯\২০০৫ সালে লিখা
শরৎ - শিশির আহাম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
শরৎ এর কোন এক রাত মেঘে ঢাকা এক ফালি চাঁদ মাঝে মাঝে জ্যোৎ¯œার উঁকি ঝুঁকি অভিরাম এেহ শত দল খেলে যায় লুকুচুরি। ঝিঁঝিঁ ডাকা বন বাঁধার জোনাকীর আলোয় কেটে যায় আধাঁর ঝিলের জলে রুপালী চাঁদের হাতছানি কাশবনে কারা যেন করে শুধু কানাকানি। শিউলীর ডালে ফুটিয়ে কুঁড়ি ফুটায় ভোরে আলো, বৃষ্টির ফুটায় কচু পাতায় জমিয়ে শিশির হিমেল হাওয়ায় করে টলোমলো। প্রকৃতি আজি সাঁজলো নতুন পেল সবে নতুন জীবন শরৎ এলে নতুন স্বপ্নের ছড়াছড়ি মেঠু পথের কাদাগুলো নগ্ন পায়ে করে ঝড়াঝড়ি।
আমাদের গাঁও - শিশির আহম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
ভোরের শীতল হাওয়া নেচে ওঠে মন, চারি দিকে আলো করে উঠে রবি রাঙ্গিয়ে গগণ। কাননে ফুটে ফুল শিউলী, কামিনী, বেলী, সবুজ কত শত গাছ-গাছালি তারি মাঝে আছে কত পাখ পাখালি। সবুজ মাঠের সোনালী ধানের ক্ষেতে ঘাস ফুলে ঝরে শিশির, বাঁশ বাগানে শালিকের ঝাঁক সারাদিন করে শুধু কিঁচির মিঁচির। শান্ত নদীর ঢেউ পাল তোলা নাও, এ যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা আমাদের এই গাঁও!
শুকতারা ভালবাসা
- Get link
- X
- Other Apps
এত বছর পর শাওন জানতে পারল শুকতারা তাকে ভালবাসে। শাওন এত বছরের দুর ব্যবহারে লজ্জিত হল। কিন্তু শুকতারা এসব কিছু মনে রাখলা না। শাওন লজ্জা আর অনুশোচনায় শুকতারার হাত ধরে ক্ষমা চাইল। শুকতারা বলল ক্ষমা চাওয়ার কি বা হল। আমি সেই কবেই তোমাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। শাওন বিষ্ময়ে তাকিয়ে বলল কত মহৎ তুমি, কত মহৎ তোমার ভালবাসা। সারা জীবন তুমি হেরে যেতে আর আমি জিৎতাম। কিন্তু আজ আমি সত্যি সত্যি তোমার কাছে হেরে গেলাম আর আমার ভালবাসা হেরে গেরে গেল তোমার সিমাহীন ভালবাসার কাছে...................
ঝন্টু- শিশির আহাম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
ঝন্টু ঝন্টু ও মন্টু দুই ভাই। ঝন্টুর বয়স দশ বছর। সে কাদিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে। মন্টুর বয়স পাঁচ বছর। সে এখনো স্কুলে যায় না। মন্টুর সারাক্ষণ শুধু খেলা-ধুলা আর দুষ্টুমি করেই কেটে যায় বেলা। দুই ভাইয়ের মধ্যে খুব ভাব ! তাই ঝন্টু মাঝে মধ্যে মন্টুরে স্কুলে নিয়ে যেত। ঝন্টু মাঝে মাঝে আইসক্রীম কিনে মন্টুকে নিয়ে একসাতে খাওয়া, বিকেলে মন্টুকে সাথে নিয়ে মাঠে খেলতে যাওয়া কখনো তার ভুল
বাংলা সনের ইতিবৃত্ত- পলিন
- Get link
- X
- Other Apps
বাংলা সনেরইতিবৃত্ত বাংলা পঞ্জিকা হঠাৎ করে বা এমনি এমনি আসেনি। এসেছে একটি বিশেষ সমস্যার সমাধানকল্পে। দিল্লীর সম্রাট মহামতি আকবর বাংলা সনের প্রবর্তক। তখন বাংলা সনকে বলা হত ‘সন-ই-ইলাহী’ । আর যে সমস্যার কারণে বাংলা পঞ্জিকার উদ্ভব , সেটি আর কিছুই না-খাজনা আদায়ের সুবিধা। তখন দিনের হিসাব রাখার জন্য যে দুটি পদ্ধতি প্রচলিত ছিল সেগুলো হল- চান্দ্র মাস বা হিজরি সন আর সৌর বর্ষ। কিন্তুদেখা যায় যে, চান্দ্র মাস
মায়ের চিঠি- মহিউদ্দিন হেলাল
- Get link
- X
- Other Apps
মায়ের চিঠি মহিউদ্দিন হেলাল যে দিন তোকে প্রথম অনুভব করি আমার অস্তিত্ব জুড়ে খুশির তুফান দশ মাস দশ দিন গর্ভকোষে ধরি অবশেষে পৃথিবীটা তোকে করি দান। নিজে মাটিতে শুইয়ে তোকে রেখে বুকে শীত তাপ ঝড় বর্ষা সব কিছু সয়ে অনাহারে আমি তবু খাদ্য দিয়ে তোকে কত স্বপন দেখেছি বক্ষ মাঝে লয়ে! আজ তুই খুব বড় দেশ জুড়ে নাম কত নতুন আত্মীয় আছে দাস দাসী সাজিয়েছ ঘরখানী নয়নাভিরাম দূর থেকে চেয়ে দেখি আমি বনবাসী । সব কিছু পেলি মোর রক্ত ঘাম শ্রমে অথচ আমার হল ঠাই বৃদ্ধাশ্রমে !!
যদি তুমি -শিশির আহাম্মেদ খান
- Get link
- X
- Other Apps
যদি তুমি শিশির আহম্মেদ খান যদি তুমি বল চাঁদ এনে দিতে আকাশ হতে পেরে দিঘির জলে তার ছায়া দেখাব তোমায় শান্তনা দেব বলে। যদি তুমি অভিমান কর কারণে অকারণে মিষ্টি প্রেমের গল্প শোনাব তোমার মান ভাঙ্গাব বলে। যদি তুমি উড়তে চাও শুভ্র মেঘের ডানায় স্বপ্নলোকের হাতছানি দিয়ে উড়াব তোমায় ভাবনার আকাশ সিমায়। যদি তুমি ভিজতে বল শ্রাবন মেঘের দিনে পদ্ম হয়ে ফুটব তবে দিঘির জলের তরে। যদি তুমি দ্বীপ হও আমার আঁধার ঘরে আমি তোমার সঙ্গি হব সারা জনম ধরে।