শেখ রাসেল নাামের ইতি কথা !
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ছিলেন বিখ্যাত নোবেল বিজয়ী দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের ভক্ত। তাঁর অনেক বই তিনি পড়েছেন। বার্ট্রান্ড রাসেল কেবলমাত্র একজন দার্শনিকই ছিলেন না বিজ্ঞানীও ছিলেন। ছিলেন পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের একজন বড় মাপের বিশ্ব নেতাও। বিশ্ব শান্তি রক্ষার জন্যে বার্ট্রান্ড রাসেল গঠন করেছিলেন—”কমিটি অব হানড্রেড”। রাসেলের জন্মের দু’বছর পূর্বে ১৯৬২ সালে কিউবাকে কেন্দ্র করে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কেনেডি এবং সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী ক্রুশ্চেফ-এর মধ্যে স্নায়ু ও কূটনৈতিক যুদ্ধ চলছিল। যেটি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই বিশ্বমানবতার প্রতীক হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন বিখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল। আর তাঁরই আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে বঙ্গবন্ধু তার কনিষ্ঠ পুত্রের নাম করন করেন রাসেল।অজেয় তারুণ্য / শিশির আহাম্মেদ খান
অজেয় তারুণ্য ! শিশির আহাম্মেদ খান। আজ রক্তাক্ত রাজ পথ আজ রক্তাক্ত ক্যাম্পাস আজ রক্তাক্ত জনপদ আজ রক্তাক্ত ক্যানভাস। আজ রক্ত জবার রং ছড়াল অধিকার আদায়ের মিছিলে, নতুন কুঁড়ির বুক ঝাঁঝরা হল স্বদেশী হায়েনার গুলিতে। নিজ দেশে পরাধীন যে জাতি গালি খায় রাজাকারের নাতি, শাসক, স্থাবক এক হয়েছে ধ্বংস করতে জাতি। হাজার জওয়ান অকাতরে দিয়ে গেল প্রাণ মুক্তির সোপান গড়তে, কামানের সম্মুখ এ, বুক পেতে দেয় যে তারুণ্য, তারা কি কভু পারে হারতে । লক্ষ্য বুলেট ছুড়তে পারে মারতে পারে লাখ, রক্ত ধুয়ে আসবে আলো আঁচল পেতে রেখ। ভয় কি মা কাঁদছ কেন যত্ন করে আরেক টি বার, খোকা বলে ডাক! তোমার ছেলে আসবে ফিরে মা গো দুয়ার খুলে রেখ।
Comments