Posts

তাজউদ্দিন আহমেদ- শিশির আহাম্মেদ খান

Image

কল্পনার রং তুলি -শিশির আহাম্মেদ খান

Image
কল্পনার রং তুলি শিশির আহাম্মেদ খান  কল্পনায়  অনেক কিছু বাস্তবে তা মিথ্যা, কল্পনায় যা ঘটে বাস্তবে তা কিতসা।  বাস্তব অনেক কঠিন  বুঝা বড় দ্বায়,  কল্পনা শুধু কল্পনায়  বাস্তবতা আর নয় । কল্পনার কলম খানি একটু না বাকাঁ! কল্পনার রং তুলি  অচিন পুরের ছবি আঁকা। কল্পনা ফুরিয়ে গেলে  বাস্তব যায় দেখা । ২৫\০৯\২০০৫ সালে লিখা

শরৎ - শিশির আহাম্মেদ খান

শরৎ এর কোন এক রাত মেঘে ঢাকা এক ফালি চাঁদ মাঝে মাঝে জ্যোৎ¯œার উঁকি ঝুঁকি অভিরাম এেহ শত দল খেলে যায় লুকুচুরি। ঝিঁঝিঁ ডাকা বন বাঁধার জোনাকীর আলোয় কেটে যায় আধাঁর ঝিলের জলে রুপালী চাঁদের হাতছানি কাশবনে কারা যেন করে শুধু কানাকানি। শিউলীর ডালে ফুটিয়ে কুঁড়ি ফুটায় ভোরে আলো, বৃষ্টির ফুটায় কচু পাতায় জমিয়ে শিশির হিমেল হাওয়ায় করে টলোমলো। প্রকৃতি আজি সাঁজলো নতুন পেল সবে নতুন জীবন শরৎ এলে নতুন স্বপ্নের ছড়াছড়ি  মেঠু পথের কাদাগুলো নগ্ন পায়ে করে ঝড়াঝড়ি।

আমাদের গাঁও - শিশির আহম্মেদ খান

Image
ভোরের শীতল হাওয়া  নেচে ওঠে মন, চারি দিকে আলো করে উঠে রবি রাঙ্গিয়ে গগণ। কাননে ফুটে ফুল শিউলী, কামিনী, বেলী, সবুজ কত শত গাছ-গাছালি তারি মাঝে আছে কত পাখ পাখালি। সবুজ মাঠের সোনালী ধানের ক্ষেতে ঘাস ফুলে ঝরে শিশির, বাঁশ বাগানে শালিকের ঝাঁক সারাদিন করে শুধু কিঁচির মিঁচির। শান্ত নদীর ঢেউ পাল তোলা নাও, এ যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা আমাদের এই গাঁও!

ঋতু চক্র

Image

শুকতারা ভালবাসা

Image
এত বছর পর শাওন জানতে পারল শুকতারা তাকে ভালবাসে। শাওন এত বছরের দুর ব্যবহারে লজ্জিত হল। কিন্তু শুকতারা এসব কিছু মনে রাখলা না। শাওন লজ্জা আর অনুশোচনায় শুকতারার হাত ধরে ক্ষমা চাইল। শুকতারা বলল ক্ষমা চাওয়ার কি বা হল। আমি সেই কবেই তোমাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। শাওন বিষ্ময়ে তাকিয়ে বলল কত মহৎ তুমি, কত মহৎ তোমার ভালবাসা। সারা জীবন তুমি হেরে যেতে আর আমি জিৎতাম। কিন্তু আজ আমি সত্যি সত্যি তোমার কাছে হেরে গেলাম আর আমার ভালবাসা হেরে গেরে গেল তোমার সিমাহীন ভালবাসার কাছে...................

ঝন্টু- শিশির আহাম্মেদ খান

Image
                                                                        ঝন্টু                                 ঝন্টু ও মন্টু দুই ভাই। ঝন্টুর বয়স দশ বছর। সে কাদিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে। মন্টুর বয়স পাঁচ বছর। সে এখনো স্কুলে যায় না। মন্টুর সারাক্ষণ শুধু খেলা-ধুলা আর দুষ্টুমি করেই কেটে যায় বেলা। দুই ভাইয়ের মধ্যে খুব ভাব ! তাই ঝন্টু মাঝে মধ্যে মন্টুরে স্কুলে নিয়ে যেত। ঝন্টু মাঝে মাঝে আইসক্রীম কিনে মন্টুকে নিয়ে একসাতে খাওয়া, বিকেলে মন্টুকে সাথে নিয়ে মাঠে খেলতে যাওয়া কখনো তার ভুল

্বসব

্রুন মেসমব ব

বাংলা সনের ইতিবৃত্ত- পলিন

Image
বাংলা সনেরইতিবৃত্ত বাংলা পঞ্জিকা হঠাৎ করে বা এমনি এমনি আসেনি। এসেছে একটি বিশেষ সমস্যার সমাধানকল্পে। দিল্লীর সম্রাট মহামতি আকবর বাংলা সনের প্রবর্তক। তখন বাংলা সনকে বলা হত ‘সন-ই-ইলাহী’ । আর যে সমস্যার কারণে বাংলা পঞ্জিকার উদ্ভব , সেটি আর কিছুই না-খাজনা আদায়ের সুবিধা। তখন দিনের হিসাব রাখার জন্য যে দুটি পদ্ধতি প্রচলিত ছিল সেগুলো হল- চান্দ্র মাস বা হিজরি সন আর সৌর বর্ষ। কিন্তুদেখা যায় যে, চান্দ্র মাস

মায়ের চিঠি- মহিউদ্দিন হেলাল

Image
মায়ের চিঠি মহিউদ্দিন হেলাল  যে দিন তোকে প্রথম অনুভব করি   আমার অস্তিত্ব জুড়ে খুশির তুফান   দশ মাস দশ দিন গর্ভকোষে ধরি অবশেষে পৃথিবীটা তোকে করি দান।   নিজে মাটিতে শুইয়ে    তোকে রেখে বুকে   শীত তাপ ঝড় বর্ষা সব কিছু সয়ে   অনাহারে আমি তবু খাদ্য দিয়ে তোকে   কত স্বপন দেখেছি বক্ষ মাঝে লয়ে!   আজ তুই খুব বড় দেশ জুড়ে নাম   কত নতুন আত্মীয় আছে দাস দাসী   সাজিয়েছ ঘরখানী নয়নাভিরাম   দূর থেকে চেয়ে দেখি আমি বনবাসী ।   সব কিছু পেলি মোর রক্ত ঘাম শ্রমে   অথচ আমার হল ঠাই বৃদ্ধাশ্রমে !!

বন্ধু- এম এস হাবিবুর রহমান

বন্ধু MS Habibur Rahman মুখে সবাই বন্ধু বলে, বাস্তবে ক’জন বন্ধু হয় তাই বলে। সত্যিকারের বন্ধু হলে, ঝোপ বুঝে কোপ

যদি তুমি -শিশির আহাম্মেদ খান

Image
যদি তুমি শিশির আহম্মেদ খান যদি তুমি বল চাঁদ এনে দিতে আকাশ হতে পেরে দিঘির জলে তার ছায়া দেখাব তোমায় শান্তনা দেব  বলে। যদি তুমি অভিমান কর কারণে অকারণে মিষ্টি প্রেমের গল্প শোনাব  তোমার মান ভাঙ্গাব বলে। যদি তুমি উড়তে চাও  শুভ্র মেঘের ডানায় স্বপ্নলোকের হাতছানি দিয়ে উড়াব তোমায় ভাবনার আকাশ সিমায়। যদি তুমি ভিজতে বল শ্রাবন মেঘের দিনে পদ্ম হয়ে ফুটব তবে দিঘির জলের তরে। যদি তুমি দ্বীপ হও আমার আঁধার ঘরে আমি তোমার সঙ্গি হব সারা জনম ধরে।