Posts

Showing posts from August, 2020

উনিই সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রপতি!!

Image
উনিই সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রপতি!! যে মানুষটি এক সময় ক্ষুধার তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন তিনিই আজ একটি দেশের রাষ্ট্রপতি!হালিমা বিনতি ইয়াকুব, সিঙ্গাপুরের প্রথম নারী ও দ্বিতীয় মুসলিম রাষ্ট্রপতি। অথচ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের সাথে যুদ্ধ করে ক্লান্ত হওয়া এই মানুষটিই আত্মহত্যারও চেষ্টা করেছিলেন।১৯৫৪ সালে জন্ম নেওয়া হালিমা বাবাকে হারান মাত্র ৮ বছর বয়সে। তার বাবা ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম। কারখানায় ওয়াচম্যানের কাজ করে পাঁচ সন্তানকে বড় করার স্বপ্ন দেখেছিলেন তিনি।অসম্ভব দারিদ্র্যের চাপে পিষ্ট পরিবারটিকে বাঁচাতে হালিমার মা কখনো হোটেলে ক্লিনারের কাজ কখনোবা রাস্তায় খাবার বিক্রি করতে শুরু করেন। মায়ের সাথে হালিমা সিঙ্গাপুর পলিটেকনিক এর সামনের রাস্তায় ঘুরে ঘুরে খাবার বিক্রি করতেন। কিন্তু পড়াশোনাটা ছেড়ে দেননি। সিঙ্গাপুর চাইনিজ গার্লস স্কুলের পাঠশেষে সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি হতে আইনে স্নাতক হন। ১৯৭৮ সালে ন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের একজন আইন কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন আর তার পরিবার টেনে আসা দারিদ্রতা থেকে পায় স্বস্তির সুবাতাস। ১৯৯২ সালে তিনি এই ...
Image
এভাবেই কতো অজানা বিস্ময়কর  কাহিনী লুকিয়ে আছে জিয়াউর রহমান কে নিয়ে......... প্রেসিডেন্ট জিয়া উলশী-যদুনাথপুর প্রকল্পের অগ্রগতি স্বচক্ষে দেখতে যশোরে এসেছেন। প্রকল্প প্রদক্ষিণ শেষে পিআরও জানালেন যে প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের নিয়ে মধ্যাহ্ন ভোজ সম্পন্ন করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আমি তখন একটি দৈনিকের বার্তা সম্পাদক। সে'সুবাদে ঠাঁই হলো তাঁর কাছাকাছি চেয়ারে! টেবিলে হরেকরকম খাবার সাজানো ছিলো। আমরা খাবার টেবিলে বসার প্রায় সাথে সাথেই প্রেসিডেন্ট জিয়া তাঁর আসন গ্রহণ করে আমাদের প্রত্যেককে 'বিসমিল্লাহ' করার আহ্বান জানালেন। সাংবাদিকদের কেউকেউ নিজেরাই ভাত ও বেগুন ভাঁজা পাতে তুলে নিলেও প্রেসিডেন্টের প্লেট ছিলো তখনো ফাঁকা! আমরা সবাই তাঁর দিকে তাকিয়ে রয়েছি দেখে প্রেসিডেন্ট স্মিত হেসে বললেন, আমারটা এক্ষুনি আসবে, আপনারা শুরু করুন। প্রেসিডেন্ট না খেলে আমরা খাই কী করে! এমন সময় প্রেসিডেন্ট এক চামচ ভাত নিলেন। ছোট্ট একটি বাটিতে তাঁর জন্যে গুঁড়া মাছের চচ্চরি এলো। এলো পাতলা ডাল। প্রেসিডেন্ট তৃপ্তিভরে তাই খেলেন ও খাবার শেষে 'আলহামদুলিল্লাহ' স্বগতোক্তি করলেন। আমরা মাছ-মাংস দিয়ে উদরপূর্ত...
Image
           বিচিত্র  জীবন জনপথ বৃদ্ধাশ্রমেই আশ্রয় হলো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল আউয়াল। তিন সন্তানের মধ্যে মেয়ে সবার বড়, নাম রেজিনা ইয়াসিন, আমেরিকা প্রবাসী। বড় ছেলে উইং কমান্ডার (অব.) ইফতেখার হাসান। ছোট ছেলে রাকিব ইফতেখার হাসান অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী। . জীবনে এত কিছু থাকার পরও আজ তার দু’চোখে অন্ধকার। থাকেন আগারগাঁও প্রবীণ নিবাসে। দীর্ঘ ১৭ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন সুনামের সঙ্গে। ২০০৬ সালে অবসর নেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক (অব.) ড. এম আব্দুল আউয়াল (৭০)। অবসরের পর কিছুদিন ভালোই চলছিল তার। অধ্যাপক আব্দুল আউয়ালের সংসারে দুই ছেলে, এক মেয়ে। আব্দুল আউয়াল জানান, শিক্ষকতার আগে ১৯৬৫-১৯৮৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ এটমিক এনার্জিতে চাকরি করেছি। এরপর শিক্ষকতা। জীবনে অনেক টাকা-পয়সা উপার্জন করেছি। ২০০৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর নিয়েছি । এর পর ছেলে-মেয়েরা আমার খোঁজখবর নেওয়া বন্ধ করে দেয়। কল্যাণপুর হাউজিং এস্টেটে নিজের ফ্ল্যাট ছিল আব্দুল আউয়ালের। এছাড়া পল্লবীতেও বেশ কিছু জমি ছিল। কিন্তু এসব ...

শেষ রাতের স্বপ্ন- শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  শেষ রাতের স্বপ্ন শিশির আহাম্মেদ খান গত রাতে স্বপ্নে তুই এলি আবছায়া ঘরে তুই এলি, খালি পায়ে ! লাল শাড়ি আর মেহেদী রাঙ্গা হাতে তুই এলি শেষ রাতে। সেই যে গেলি ছেড়ে গত দশটি বছর আগে ! আজও কেন সে ব্যাথা বর্তমান লাগে ! আমি ঘুমের গোরে তোর হাত ছুঁয়েছি তোর শরীরের গন্ধ এখন ও ভাসছে আমার নাকে ! কি খুশবো ছড়িয়ে তুই হারিয়ে গেলি স্বপ্নলোকের পরে । গত রাতে তুই এসে ছিলি আমার ঘরে শেষ রাতে স্বপ্নলোকে । তোর ছোঁয়ায় পূর্ণ ছিল যে ঘরটা সেই ঘরে কেন আজ রাজ্যের শূন্যতা !

দস্যি হতে চাই

Image
আমি আবার দস্যি হতে চা্ই চা্ই হতে দখিন হাওয়া , তোর পথের পথিক হতে চাই অতিত জীবনে ফিরে যাওয়া.... # #কবি শিশির আহামেদ খান