Posts

The inside of- Shishir ahmed ‍ Khan

Image
The inside of the chest burns Bari falls in both eyes Your emptiness today Earth ‍ Across, You left today Leave all illusions In silent pride .......... বুকের ভিতরটা জ্বলে দুু চোখে বারি ঝরে তোমার শুণ্যতা আজ ধরণী  ‍ জুুড়ে, আজ তুুমি চলে গেলে সকল মায়া ছেড়ে নিরব অভিমানে.......... শিশির আহামেদ খান
শেখ  রাসেল নাামের ইতি কথা  ! বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ছিলেন বিখ্যাত নোবেল বিজয়ী দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের ভক্ত। তাঁর অনেক বই তিনি পড়েছেন। বার্ট্রান্ড রাসেল কেবলমাত্র একজন দার্শনিকই ছিলেন না বিজ্ঞানীও ছিলেন। ছিলেন পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের একজন বড় মাপের বিশ্ব নেতাও। বিশ্ব শান্তি রক্ষার জন্যে বার্ট্রান্ড রাসেল গঠন করেছিলেন—”কমিটি অব হানড্রেড”। রাসেলের জন্মের দু’বছর পূর্বে ১৯৬২ সালে কিউবাকে কেন্দ্র করে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কেনেডি এবং সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী ক্রুশ্চেফ-এর মধ্যে স্নায়ু ও কূটনৈতিক যুদ্ধ চলছিল। যেটি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক তখনই বিশ্বমানবতার প্রতীক হয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন বিখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল। আর তাঁরই আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে বঙ্গবন্ধু তার কনিষ্ঠ পুত্রের নাম করন করেন রাসেল।

এক জন নারী- শিশির আহামেদ খান

Image
এক জন নারী একটা জাতির ঠিকানা , আদর সোহাগ স্নেহ-মমতা তার আঁচলেই আছে জমা । তার মাঝেই খুঁজে পাই বোনের অকৃত্রিম ভালবাসা কখনও আবার নববধু সেজে স্বপ্নদেখে এক রঙি্গন ভোরের । কত না প্র্রেম মনেতে জমা সে কথা কেউ কি আর জানে? ওরে তার পেটেতে জম্ম সবার, লালন নারীর কোলে ! তবু কেন আজ ? নারীরা হচে্ছ শিকার র্নিযাতনের? এসমাজ তবে আজ, সভ্যতার দোহাই দিয়ে মোরা বাঁচব কেমনে ? তারিখ:-24/09/2011 1 Shishir Ahmed Khan

চোর বাটপার-শিশির আহাম্মেদ খান

Image
    চোর - বাটপার                  শি শির আহামেদ খান           চোর-বাটপারে  ভরে  গেছে             সোনার বাংলা  দেশটা            গরীব মরে অনাহারে            ধনী  খুঁঁজে  ক্যাশটা !           খুনো-খুনি করছে জাতি           না্ই  যে   কোন প্র্রতিকার,           দেশের কথা মনে  হলে           বুুক  ফেটে  আসে  কেন চিৎকার  !           আমরা  মানুষ ভাবতে-ই            নিজেকে  দেই   ধিক্কার ।

জেগে আছি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
জেগে আছি                                                                                                                                                                          ...

আল্লাহর ক্ষমার দৃষ্টান্ত:

Image
মুসা (আ:) এর সময় একবার প্রচন্ড খরা হয়েছিল। একদিন জনবসতির সবাই একত্রিত হলো আকাশের দিকে হাত উঠিয়ে প্রার্থনা করার জন্য। মুসা (আ:) এবং অন্যরা যখন প্রার্থনা করছিল তখন তারা অবাক হয়ে লক্ষ্য করল, আকাশে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত মেঘ অদৃশ্য হয়ে গেল, তাপ উধাও হয়ে গেল, এবং খরাটি আরও তীব্রতর হল। . মুসা (আ:) কে তখন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বললেন, বনী ইসরাইলের এই গোত্রের মধ্যে একজন পাপী আছে, যে চল্লিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে আল্লাহ কে অমান্য করছে। তাকে এই গোত্র থেকে আলাদা করলেই কেবল বৃষ্টি নামবে। . মুসা (আ:) তখন লোকদের ডেকে বললেন, "আমাদের মধ্যে এমন একজন ব্যক্তি আছেন যিনি চল্লিশ বছর ধরে আল্লাহর অবাধ্য আছে। সে যদি এই জনমন্ডলী থেকে আলাদা হয়ে যায় তখনই আমরা খরা থেকে মুক্তি পাব ও বৃষ্টির দেখা মেলবে। . পাপী ব্যক্তি টি তখন সেখানেই ছিল। সে অপেক্ষা করছিল, বাম ও ডান দিক তাকিয়ে আশা করছিল যে অন্য কেউ এগিয়ে যাবে, কিন্তু কেউ তা করেনি। লোকটি জানত যে, সে যদি জনমন্ডলীর মধ্যে থাকে তাহলে সবাই মারা যাবে এবং তিনি যদি অগ্রসর হয় তিনি চিরকালের জন্য অপমানিত হবেন। এ অবস্থায় সে অশ্রু বিগবিগলিত করে প্রার্থনা করল, "হে আল্লাহ! আমার ...

হতাশা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
ওরে ও মন তুই চোখ বুজে থাক ! তুই মুখ লুকিয়ে রাখ !   অন্ধকারে গলির মোড়ে দিছ নারে তুই হ্যাক ! ও তুর প্রশ্ন যত অগোছালো পাথর চাপা থাক , বুকের ভেতর,সাগর সমান দুঃখ লয়ে হাসি খুশি থাক । ও তুই কথায় কথায় দিছ কেন গালি কেন করিছ এত রাগ দুঃখ্য সব দিলাম তুকে   চাছ কেন অমুক সূখের ভাগ। ও তুর স্বপ্ন যত হচ্ছে ক্ষত   লেগেছে মনে যে দাগ , ঘুম ভাঙ্গানির গান শুনিয়ে   চুপটি করে পড়ে থাক।

স্বপ্ন বালিকা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
Image

তাজউদ্দিন আহমেদ- শিশির আহাম্মেদ খান

Image

কল্পনার রং তুলি -শিশির আহাম্মেদ খান

Image
কল্পনার রং তুলি শিশির আহাম্মেদ খান  কল্পনায়  অনেক কিছু বাস্তবে তা মিথ্যা, কল্পনায় যা ঘটে বাস্তবে তা কিতসা।  বাস্তব অনেক কঠিন  বুঝা বড় দ্বায়,  কল্পনা শুধু কল্পনায়  বাস্তবতা আর নয় । কল্পনার কলম খানি একটু না বাকাঁ! কল্পনার রং তুলি  অচিন পুরের ছবি আঁকা। কল্পনা ফুরিয়ে গেলে  বাস্তব যায় দেখা । ২৫\০৯\২০০৫ সালে লিখা

শরৎ - শিশির আহাম্মেদ খান

শরৎ এর কোন এক রাত মেঘে ঢাকা এক ফালি চাঁদ মাঝে মাঝে জ্যোৎ¯œার উঁকি ঝুঁকি অভিরাম এেহ শত দল খেলে যায় লুকুচুরি। ঝিঁঝিঁ ডাকা বন বাঁধার জোনাকীর আলোয় কেটে যায় আধাঁর ঝিলের জলে রুপালী চাঁদের হাতছানি কাশবনে কারা যেন করে শুধু কানাকানি। শিউলীর ডালে ফুটিয়ে কুঁড়ি ফুটায় ভোরে আলো, বৃষ্টির ফুটায় কচু পাতায় জমিয়ে শিশির হিমেল হাওয়ায় করে টলোমলো। প্রকৃতি আজি সাঁজলো নতুন পেল সবে নতুন জীবন শরৎ এলে নতুন স্বপ্নের ছড়াছড়ি  মেঠু পথের কাদাগুলো নগ্ন পায়ে করে ঝড়াঝড়ি।

আমাদের গাঁও - শিশির আহম্মেদ খান

Image
ভোরের শীতল হাওয়া  নেচে ওঠে মন, চারি দিকে আলো করে উঠে রবি রাঙ্গিয়ে গগণ। কাননে ফুটে ফুল শিউলী, কামিনী, বেলী, সবুজ কত শত গাছ-গাছালি তারি মাঝে আছে কত পাখ পাখালি। সবুজ মাঠের সোনালী ধানের ক্ষেতে ঘাস ফুলে ঝরে শিশির, বাঁশ বাগানে শালিকের ঝাঁক সারাদিন করে শুধু কিঁচির মিঁচির। শান্ত নদীর ঢেউ পাল তোলা নাও, এ যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা আমাদের এই গাঁও!

ঋতু চক্র

Image

শুকতারা ভালবাসা

Image
এত বছর পর শাওন জানতে পারল শুকতারা তাকে ভালবাসে। শাওন এত বছরের দুর ব্যবহারে লজ্জিত হল। কিন্তু শুকতারা এসব কিছু মনে রাখলা না। শাওন লজ্জা আর অনুশোচনায় শুকতারার হাত ধরে ক্ষমা চাইল। শুকতারা বলল ক্ষমা চাওয়ার কি বা হল। আমি সেই কবেই তোমাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। শাওন বিষ্ময়ে তাকিয়ে বলল কত মহৎ তুমি, কত মহৎ তোমার ভালবাসা। সারা জীবন তুমি হেরে যেতে আর আমি জিৎতাম। কিন্তু আজ আমি সত্যি সত্যি তোমার কাছে হেরে গেলাম আর আমার ভালবাসা হেরে গেরে গেল তোমার সিমাহীন ভালবাসার কাছে...................

ঝন্টু- শিশির আহাম্মেদ খান

Image
                                                                        ঝন্টু                                 ঝন্টু ও মন্টু দুই ভাই। ঝন্টুর বয়স দশ বছর। সে কাদিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে। মন্টুর বয়স পাঁচ বছর। সে এখনো স্কুলে যায় না। মন্টুর সারাক্ষণ শুধু খেলা-ধুলা আর দুষ্টুমি করেই কেটে যায় বেলা। দুই ভাইয়ের মধ্যে খুব ভাব ! তাই ঝন্টু মাঝে মধ্যে মন্টুরে স্কুলে নিয়ে যেত। ঝন্টু মাঝে মাঝে আইসক্রীম কিনে মন্টুকে নিয়ে একসাতে খাওয়া, বিকেলে মন্টুকে সাথে নিয়ে মাঠে খেলতে যাওয়া কখনো তার ভুল

্বসব

্রুন মেসমব ব

বাংলা সনের ইতিবৃত্ত- পলিন

Image
বাংলা সনেরইতিবৃত্ত বাংলা পঞ্জিকা হঠাৎ করে বা এমনি এমনি আসেনি। এসেছে একটি বিশেষ সমস্যার সমাধানকল্পে। দিল্লীর সম্রাট মহামতি আকবর বাংলা সনের প্রবর্তক। তখন বাংলা সনকে বলা হত ‘সন-ই-ইলাহী’ । আর যে সমস্যার কারণে বাংলা পঞ্জিকার উদ্ভব , সেটি আর কিছুই না-খাজনা আদায়ের সুবিধা। তখন দিনের হিসাব রাখার জন্য যে দুটি পদ্ধতি প্রচলিত ছিল সেগুলো হল- চান্দ্র মাস বা হিজরি সন আর সৌর বর্ষ। কিন্তুদেখা যায় যে, চান্দ্র মাস

মায়ের চিঠি- মহিউদ্দিন হেলাল

Image
মায়ের চিঠি মহিউদ্দিন হেলাল  যে দিন তোকে প্রথম অনুভব করি   আমার অস্তিত্ব জুড়ে খুশির তুফান   দশ মাস দশ দিন গর্ভকোষে ধরি অবশেষে পৃথিবীটা তোকে করি দান।   নিজে মাটিতে শুইয়ে    তোকে রেখে বুকে   শীত তাপ ঝড় বর্ষা সব কিছু সয়ে   অনাহারে আমি তবু খাদ্য দিয়ে তোকে   কত স্বপন দেখেছি বক্ষ মাঝে লয়ে!   আজ তুই খুব বড় দেশ জুড়ে নাম   কত নতুন আত্মীয় আছে দাস দাসী   সাজিয়েছ ঘরখানী নয়নাভিরাম   দূর থেকে চেয়ে দেখি আমি বনবাসী ।   সব কিছু পেলি মোর রক্ত ঘাম শ্রমে   অথচ আমার হল ঠাই বৃদ্ধাশ্রমে !!