Posts

এই তো সেদিন - রুহুল আমিন শেখ

Image
 ____এই তো সেদিন____ """"""""""""""//\\""""""""""""""         রুহুল আমিন শেখ এইতো সেদিন প্রথম যেদিন দেখা মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে করেছ পণ, আমার জন্য মৃত্যুকেও তুচ্ছ জ্ঞানে হাসিমুখেই করতে পারো বরন। যেকোনো মূল্যে প্রতিদিন‌ই দেখা গল্পগুজব চোখে চোখ রাখা, গল্পে গল্পে বেখেয়ালে যেত সময় তবু স্থির পাশাপাশি বসে থাকা। আস্তে আস্তে সম্পর্ক পুরনো হলো দেখো সাক্ষাৎ আকাঙ্ক্ষা গেল কমে, ভালোবাসার ধূমায়িত  রসায়ন প্রস্তর কিংবা পাথর হলো জমে। জীবন দেয়া সে তো দূরের ব্যাপার সময় দিতেও তালবাহানা কত, গাঢ় সম্পর্কটা হলো ঢিলেঢালা দেখা সাক্ষাৎ হয় না আগের মতো। সময়ের সাথে বদলে যায় সব মানুষ মন সম্পর্ক যত আছে, সব হারিয়েও দিব্যি বাঁচে মানুষ মুখোশ খুলে পরিচয় ভাসে পাছে। এইতো সেদিন নিজেকে আড়াল করে পাশ কাটিয়ে নির্দ্বিধায় চলে গেলে, অবাক বিস্ময়ের চেয়ে ছিলাম তোমার দিকে অপলক আঁখি মেলে। হয়তো তখন আবেগে অন্ধ হয়ে সব প্রতীজ্ঞা নিজের অজান্তে করে, বাস্তবতায় যেই না ফিরে এলে পালিয়ে বাঁচ...

তবু তার অপেক্ষায় - রুহুল আমিন শেখ

Image
 তবু তার অপেক্ষায় ____//----রুহুল আমিন শেখ--- ০৯-১১-২০২২ চোখের জলে লিখে যাচ্ছি নীল বেদনার কাব্য, মরা গাঙ বর্ষা এলেই হয় যেমন নাব্য। মনের আশা ফিরে আসায় লটকে গেছে বুঝি, সঞ্চিত সুখ তোর ফেরাতে হয়ে উঠবে পুঁজি। চোখের জল ফুরায় যদি কাঁদবো কেমন করে, শুষ্ক চোখে কখনো কি নোনতা জল ঝরে। তোর কাছেই রেখেছিলাম সুখের চাবিকাঠি, তুই হারাতেই সুখ হারানো জীবন হলো মাটি। জাগিয়ে আশা সর্বনাশা ঢেলে দিলি বুকে, বারা ভাতে ছাই ছিটিয়ে ব্যথা ঢাললি সুখে। সাগর যেমন কান্না পেলে জাগিয়ে তুলে ঢেউ, তেমনি মন উথাল পাতাল দেখলো নাত কেউ। ফুলের কুঁড়ি দিয়ে গেলি যত্নে রাখি তারে, তোর হারানোর কারন তো সে খুঁজছে বারে বারে। তাকে রেখে পথটা বেঁকে গেলে ভিন্ন পথে, সামান্য সুখ কতটা শোক হানছে কষ্ট ক্ষতে। অবুঝ ছেলে তোকে পেলে কতই হতো সুখী, দুটি মনে ক্ষণে ক্ষণে জাগিস পোড়ামুখী। চোখের জলে কষ্ট দলে জমছে হাহাকার, ভালোই আসিস কারো বুকে কতই চমৎকার।

আবার দেখা হবে - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  আবার দেখা হবে এ দেখা শেষ দেখা নয়, আবার কথা হবে  এ কথা ই শেষ কথা নয় । বন্ধু অভিমান রাখ যত হৃদয়ে পুষে ভালবাসার রং দিয়ে সব দিব মুছে , ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্ন ছিল যত আবার  সাজাব  নতুন করে । প্রণয়ের সেই ক্ষণ আজ ভেসে ওঠে সোনা ঝরা সকালের রোদ হয়ে .....

জীবনের অবসান - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  জীবনের অবসান । শিশির আহাম্মেদ খান।  এই দূর দিগন্তের বেলায় আলো ছায়ার খেলায়, মন ছুটে চলে ! মন হারানোর মেলায় । কবিতার বই হাতে এলো চুলে কিশোরী, ছুটে চলে দিক দিগন্তে ! আলতা রাঙ্গা পায়ে । শিশিরের আলিঙ্গন ষোড়শীর নগ্ন পায়ে, উন্মুক্ত হিমেল আবেদন উত্তরী সমীরণে। চাওয়া পাওয়ার হিসেবে লাভ ক্ষতির খতিয়ান, সন্ধ্যার আধাঁর নামুক হোক জীবনের অবসান। 28- 10- 2022

কখনও যদি মনে কর- শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  কখনও যদি মনে কর ! শিশির আহাম্মেদ খান। জীবনের গল্প টা যদি লিখতে পারতাম,  তবে দশটা উপন্যাস হয়ে যেত।  মাঝ বয়সে এসে ও একাকীত্ব এর সাথে বসবাস করা কি যে যন্ত্রণার  তা বলে শেষ করা যাবে না। ছোট্ট বেলায় আমার দস্যি পণার জন্য পরিবারের সবাই বিরক্ত ছিল। মা ভাই বোন সবাই চিন্তা করত আমাকে নিয়ে । মা বলত দেখ শাওন এত দুষ্টুমি করলে জীবনে মানুষ হতে পারবি না। আজ তাই মনে হয় , মানুষ হলাম আর কই! জীবন্ত একটা লাশ হয়ে বেঁচে আছি । জীবনের সব থেকে প্রিয় সঙ্গী এখন আমার মোটরসাইকেল টি । যাকে নিয়ে সারাদিন গুড়ে বেড়াই এখান থেকে ও খানে ।ছোট্ট বেলায় যখন হাইস্কুলে পড়তাম,  তখন একটা বাইসাইকেল ছিল।  স্কুলে যাওয়ার জন্য ছোট আপু কিনে দিয়ে ছিল।  সেই সাইকেল নিয়ে সারাদিন ছোটাছুটি করতাম। কত আনন্দ লাগত, জীবনের কোন মানে জানা ছিল না। ছিল না কোন দুশ্চিন্তার ছাপ। ক্লাস এইটে পড়ি তখন, আমাদের স্কুলের গণিতের শিক্ষক সাহাবুদ্দিন স্যার এর কাছে প্রাইভেট পড়ি। স্যার অংকে এত ভালো ছিলেন যে আশেপাশের অন্য স্কুল গুলো থেকে ও প্রাইভেট পড়তে আসত। স্যার সকাল ছয়টা থেকে দশটা আর বিকাল চারটা থেকে রাত আটটা প...

যৌবন - বর্ষা মল্লিক

Image
 যৌবন !  বর্ষা মল্লিক ; হে শ্যাম সুন্দর পদ্ম মালঞ্চ মনোহর শ্যামঙ্গী মোহিনী সাঁজি অপরূপ দেহে আজি ঝঙ্কার অলংকার সৌরভ দেহে লটায় কলোরব সৌরভে ভরপুর রূপে ভৌমর খুঁজে মধুপে দুগ্ধ উদ্ভিদের রসে চলন -- বলন চাকচিক্য বয়সে সাঁজ সজ্জা লাজ ভূলি তুচ্ছ আজ উচ্ছলতা চঞ্চচলা মাঝে চির যৌবন অম্লতীত রাজে

সেই রমনী - বর্ষা মল্লিক

Image
  চোখ মেলে দেখি সেই রমনী  সচল হয়ে উঠলো শিরা ধমনি  স্বপ্ন বিভোর মোর পাশে  আলেয়ার আলো নিয়ে আসে  লজ্জা শরম মাথায় খেয়ে রাখি  কিছুই না দিয়ে রেখেছো সব বাকি।  ১২/৭/১৮

চৈত্রের দুপুর - বর্ষা মল্লিক

Image
চৈত্রের দুপুরের রূপ ফুঠে উঠেছে  ফাল্গুন চৈত্র বসন্ত এসেছে  চৈত্র বসন্ত বরষা শেষে  প্রকৃতি ভয়াবহ রূপ এসে  ফাল্গুনে নতুন পাতার সমারোহ  পুষ্প -- পুষ্পে মঞ্জরী বিকশিত  ভ্রমরে গুঞ্জন ফুলে উড়ে  উদ্দমতায় উচ্ছল তারা নড়ে প্রচন্ড রোদের দাবদাহে সূর্য্য সমস্ত উত্তাপ উগলে পড়ে রৌদ্র তাপে অগ্নিমূর্তি ছারখার  দাবদাহে দগ্ধ শরীর অস্হীর সমাহার।

একুশে ফেব্রুয়ারী - বর্ষা মল্লিক

Image
একুশ মানে, শহীদ দিবস একুশ মানে,রক্তিম পাতা একুশ মানে,গৌরবোজ্জল আত্নত্যাগ একুশ মানে, মুক্তির চেতনা একুশ মানে,মাতৃভাষার অক্ষুন্ন আত্নহুতি একুশ মানে,বেদনার রক্তে রঙিন স্মৃতি চারন একুশ মানে,রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই একুশ মানে,উজ্জল দীপ্ত প্রান একুশ মানে,বাঙালি জাতির বলিষ্ঠ সংগ্রাম একুশ মানে,মুক্তির উষালগ্নে একটি চারাগাছ একুশ মানে,আত্নত্যাগের সমুজ্জল একটি মহান দিন একুশ মানে,ইতিহাসের একটি অম্লান অধ্যায় একুশ মানে,হংক্কার এর ধ্ধনি দৃঢ় প্রত্যয়ে বাঙালি জাতি এই কথায় বলি।

অজ্ঞাত কবির লেখা

Image
  যারা প্রায়ই হাসতে জানে এবং ভালোবাসতে জানে, যারা জ্ঞানী লোকের কদর পায়, আর পায় বাচ্চাদের আদর। সমঝদার সমালোচকের প্রশংসা পায় আর যারা মিথ্যা বন্ধুত্বের বেইমানী, সহ্য করতে পারে ! যারা সৌন্দর্যের পূজারী, যারা মানুষের মধ্যে মহত্ত্ব খুঁজে বেড়ায়। যারা প্রতিদানের প্রত্যাশা না করে নিজেদের উজার করে দেয় ; যারা অনাবিল হাসিতে হয়ে উঠতে পারে উচ্ছ্বসিত, গান গেয়ে যারা আত্মহারা হয় যারা পৃথিবীতে জন্মেছে বলে, পৃথিবীর বাতাসে নিঃশ্বাস নেওয়া সহজ হয়েছে। যদি জানে যে অন্তত একটি জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে তারই চেষ্টায় , তাহলে তাই হবে জীবনের সার্থকতা, সাফল্য। 

ঘুম নিল ছুটি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  ঘুম গুলি যে ছুটি নিল পরীর দেশে তাই এত রাতেও কেউ জেগে আছে মনের সীমানায় । তার দু চোখের তারায় স্বপ্ন গুলো হাতছানি দিয়ে যায় আপন করে পাবার অভিপ্রায় জ্যোস্না ঝড়া পূর্ণিমায় ।

অপেক্ষা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
কোনও এক চৌত্রের দুপুরে কাঠফাটা রোদে তপ্ত মেঠুপথ ধরে হাঁটছি একা আমি! উদ্দেশ্য হীন কোন খানে। মনের গহীনে একটাই প্রশ্ন তোমাকে ফিরে পাব কি জীবনে? আবার চলবে কি হাত রেখে আমার হাতে? হৃদয় জমিনে বিষণ খড়ায় তপ্ত মরুর বালুকা বেলা মরিচিকা হয়ে জ্বলে , তুমিই আসলে ভালবাসারবৃষ্টি ঝরবে মনের প্রান্তর জুড়ে । তুমি আসিলেই নতুন করে জম্ম নিবে চিরহরিৎ বন-মাঠ শত সহস্রী প্রাণ হৃদয় গহীনে বাজবে বাঁশি আপনারে ভূলে গাইব সখা তোমার গাওয়া গান। তোমার লাগি শূন্য হৃদয় তুমি এলে পূর্ণ হবে সব খান।

দিলাম সবী - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  নন্দিত ললিতা কুসুম কুমারী সঞ্চিত ভালবাসা দিলাম সবী, ঠোঁট রাঙানো তার অস্থ যামিনী কি মায়া হ্যায় তার চোখের চাহনি। অভান্তর কিছু চাওয়া পাওয়ার মাঝে তার অস্তিত্ব চাই এই  জীবনে, তার চুম্বন আমার ঠোঁটে ! ভালবাসা একে দেয় হৃদয়ের পটে। কি আশার দুয়ার খুলে তার চলনে ! আজি ভালবাসা পড়ে রয় শুধু বিশ্বাসে। আশার অদৃপ্ত ক্ষণে, তার কথা আরও বেশি পড়ে যায় মনে।

খোকার বরশি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  আটিম বাটিম টিপ টিপ খোকার হাতে বাঁশের ছিপ, বরশি  গেল কই  ? তা তা থৈ ! তা তা থৈ  ! রুই গিল্ল,  ভূই গিল্ল , লাফ দিল কৈ ! কাকড়াঁ মশাই যেন কসাই! কাটল খোকার বরশি তাইত খোকা কাঁদছে একা ডাকছে দেখ , জলদি এসো পিষি।

জনি লিভার - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
                      জনি লিভার !                          একদিন ক্লাস সেভেন এ পড়া অবস্থায় লেখা পড়ার ইতি টানতে হল  কিশোর ছেলেটির। শুরু করল ফুটপাতে কলম বিক্রির কাজ । উদ্দেশ্য তার বাবা কে সাহায্য করা ।কালো বেটে চেহারার ছেলেটার জম্ম ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ এ । বাবা মায়ের সাথে বোম্বাইয়ের ধারাবি বস্তিতে বাস করে । সেই ছেলেটি একদিন হয়ে উঠল ভারতবর্ষের জনপ্রিয় অভিনেতা।  ধারাবি বস্তি থেকে বলিউডের সুপারস্টার হওয়া এতটা সহজ ছিল না । বাবা ছিলেন সামান্য বেতনের মটর অপারেটর। তিনি যা বেতন পেতেন , তা দিয়ে পরিবারের ব্যয় মেটানো কঠিন ছিল। জনি ভাই-বোনদের মধ্যে বড় হওয়ায় দ্বায়ীত্ব গাড়ে এসে পড়ল। সে মাত্র 13 বছর বয়সে ফুটপাতে কলম বিক্রি করত সমবয়সী ছেলেদের সাথে। তখন ছেলেটা বলিউডের অভিনেতাদের অভিনয় নকল করে মানুষ জড়ো করে কলম বিক্রি করত। কিছুটা বড় হয়ে বাবার সাথে মোটর  অপারেটর এর কাজ করার সময় ধীরে ধীরে তার প্রতিভা প্রকাশ হতে লাগল। একদ...

তিতলি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
               তিতলি ! হামিদ সাহেব সহজ সরল একজ মানুষ ।অফিস থেকে ফিরে  এসে একটু চিন্তিত হয়ে বউ কে বলল ওগো শুনছো #কাল তিতলি আসছে । এই কথা শুনে হামিদ সাহেবের বউ রেগে মেঘে কাপড় চোপর ব্যাগে ভরে কাঁদতে কাঁদতে সোজা বাপের বাড়িতে রওনা দিল। হামিদ সাহেব শুধু হত ভম্ব হয়ে তাকিয়ে রইল ! রাতে হামিদ সাহেব না খেয়েই ঘুমিয়ে পরল।পরদিন সকালে কলিংবেল এর আওয়াজ এ ঘুম ভাঙ্গল ।দরজা খুলতে চোখ কপালে একি বউ দেখি হাজির । হাসতে হাসতে বউ ঘরে ঢুকে বলল তুমি খুলে বলবা না  ঘুরনিঝর এর নাম তিতলি ।আমি তো ভাবছিলাম কোন মেয়ে কে আবার .... এই কথা শুনে হামিদ সাহেব বেহুঁশ! 2018/10/10

হান্নান শাহ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 হান্নান শাহ! শিশির আহাম্মেদ খান।  কত স্মৃতি, কত ভালবাসার ইতি কথা। এক সকালে ছুটলাম মহাখালী ডিওএইচ এর বাসায় ।উদ্দেশ্য নেতার সাথে দেখা করব।অনেক দিন কোন কথা হয়নি।সকাল 8:38 মিনিটে বাসার ড্রয়িংরুমে বসে আছি,আরো অনেক নেতা বসে আছে।তিনি দোতলা থেকে নিচে নেমে বললেন এদের চা দাও আমি আসতেছি ।একজন এসে চা দিয়ে গেল , বসে বসে পান করছি আর গল্প করছি অন্যদের।পনের মিনিট পর নিচে এসে সবার সাথে সংক্ষেপে কথা শেষ  করলেন ।আমি আর এক জন ছাত্র নেতা বসে আছি।উনি ইশারায় বললেন গাড়িতে উঠে বসতে। #গাড়িতে বসে আছি একটু ভয় কাজ করছে।তিনি বিরক্ত হলেন কি না ! তিনি ড্রাইভার এর পাশে বসে আছেন ।গাড় গুড়িয়ে বললেন বাবা সকালের নাস্তা করেছ। উত্তরে বললাম জি স্যার । তিনি বললেন আসলে প্রেসক্লাবে একটা প্রোগ্রাম আছে ,তাই সময় দিতে পারলাম না।সাথে থাক ভালো লাগবে ।গাড়ি জাহাঙ্গির গেট দিয়ে গাড়ি ফার্মগেট মোড়ে ।রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ে কথা চলছে ।হঠাৎ একটা ছয় তলা বাড়ি দেখিয়ে বললেন ,এই বাড়ি আমার ছিল আজ রাজনীতি করে বিক্রি করলাম ।জীবন অনেক কে দেখেছি জিরো থেকে হিরো হতে ।আর আমি হিরো থেকে নিঃস্ব হয়েছি। কথায় কথায় বললেন আজ আমার ...

মেজাজ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 মেজাজ! শিশির আহাম্মেদ খান। মেজাজ বুঝি হচ্ছে  গরম ঘামছে কপাল বেশ সব কিছুতেই লংকা ঢেলে খুঁজছো কেন সন্দেশ  ? সত্য কথা গোপন করে মিথ্যে কেন বলছে দেশের মায়া কবর দিয়ে  লুটপাটের দোকান ওরা খুলছে। দুর্নীতি আর স্বজন প্রিতিতে  দেশটা এখন শেষ আমজনতা অনাহারের দিনাতিপাতে, গুণ ছে ওরা ক্যাস ।

লোভ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
                            লোভ !                      (দস্যি ছেলে বই থেকে)                        শিশির আহাম্মেদ খান। দিদির কাছে শুনা। বহু বছর আগের কথা। মিশর দেশের বেদুইনদের কথা । সেই যুগে ব্যবসা বাণিজ্য ছিল প্রধান পেশা। তারা উটের উপর চড়ে এ শহর থেকে ঐ শহরে সওদা করে বেড়াত।তাদের মাঝে তিন ব্যাক্তি ছিল , একজন লোভী, একজন মিথ্যুক  ও আরেক জন ছিল প্রতারক। তারা সব সময় মানুষ কে ঠকাতে চাইত এবং কোন না কোন লোক তাদের কাছে প্রতারিত হত। সাধারণ মানুষ কে খুব সহজে বোকা বানাতে পারত। একবার গ্রামের লোকজন বিরক্ত হয়ে ওদের তিন জন কে গ্রাম ছাড়া করল। তারা গ্রাম ছেড়ে আসার সময় গ্রামবাসীদের বলে আসল আর কোন দিন তিন জন গ্রামে ফিরবে না।বিকেলের সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে, তপ্ত  বালির উপর দিয়ে পূর্ব দিকে হাঁটতে লাগল। সাথে সামান্য কিছু খাদ্য ও পানি খাদ্য হিসেবে ছিল ।  কিন্তু কোন বাহন ছিল না পায়ে হেটে চলছে , কোন...

ঋতু চক্র - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
           ঋতু চক্র  !         শিশির আহাম্মেদ খান।         গ্রীষ্ম দিল আম-কাঠাল আর রসে ভরা ফল ,          বর্ষা দিল সব ভাসিয়ে ঝরিয়ে কত জল।  শরৎ দিল নীল আকাশে শুভ্র মেঘের ভেলা !            হেমন্ত যে নেমন্ত দেয় নরম রোদে শিশির শুকানোর খেলা।            শীত এল যে কন কনিয়ে  হিমেল হাওয়া নিয়ে ,            বসন্ত তাই নওসা হয়ে বাসর সাজায় কৃষ্ণচূড়া দিয়ে ।

তুমি কি ঈশ্বর

Image
                     তুমি কি ঈশ্বর  ? এক দল ব্যবসায়ী একটি মিটিং এ যোগ দেওয়ার জন্য বাড়ি থেকে রওনা হল। যাওয়ার সময় বলে গেলেন যে শুক্রবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে রাতের খাবার খাবে। কিন্তু মিটিং এ আলোচনা এত দীর্ঘ হল, যে সময় মত মিটিং শেষ হল না। খুব দেরী হওয়ার জন্য বিমানবন্দরে পৌঁছে,  বিমানে উঠার জন্য দৌড়ে বিমানবন্দরের দিকে এগিয়ে গেলেন। দৌড়ানোর সময় একজনের সঙ্গে একটি টেবিলের ধাক্কা লেগে টেবিলের ওপরে রাখা ফলের ঝুঁড়ি থেকে ফলগুলো চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল ও নষ্ট হল। লোকটা আঘাত পেল কিছুটা , কিন্তু দাঁড়ানোর সময় পেল না। শেষ পর্যন্ত বিমানে উঠে সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। একজন আরেক জনের সঙ্গে বলাবলি করতে লাগল এই বলে , আমরা সময় মত বাড়ি পৌঁছাতে পারব। তার মধ্যে একজন উঠে দাঁড়াল এবং সঙ্গীদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে , বিমান থেকে বেরিয়ে গেলেন।  তিনি বিমান বন্দরের বাহিরে এসে, যে টেবিলের সাথে ধাক্কা খেয়েছিলেন তার কাছে আসলেন।  টেবিলটা উল্টে পড়ে গিয়েছিল। টেবিলের উপর ফল সাজিয়ে 10 বছর বয়সী এক...

কখনও কখনও - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
কখনও কখনও  ! শিশির আহাম্মেদ খান।    কখনও কখনও মন আমার ঐ দিগন্ত সীমায় হারিয়ে যায়, লোকালয় ছেড়ে , দুর বহু দুরে যাই ছুটে যাই , নিজেকে আপন করে পাওয়ার আশায়।

ইচ্ছে করে - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  ইচ্ছে করে ,  শিশির আহাম্মেদ খান। ইচ্ছে করে , সত্যিই খুব ইচ্ছে করে কোন এক অচেনা হাত ধরে বর্ষার প্রথম বৃষ্টিতে নিজেকে ভিজিয়ে, তার সাথে বৃষ্টিস্নান করতে. .!  ইচ্ছে করে তার দু'চোখের  নদীতে সারাটা দিন ডুব সাঁতার খেলতে, তার স্পর্শে মাতিয়ে প্রহর তার সাথে ইশারায় কথা বলতে। তার আঙ্গিনায় তুমি বলেছিলে এই বরর্ষা শুধু তোমার আমার, তুমি তবে কেনো অভিমান করেছ, চাওয়া পাওয়া গুলো কেনো এত ব্যাবধান। ইচ্ছে করে সারাদিন ধরে তার আঙ্গিনায় করতে বিচরণ, কোমল ভালবাসা পেতে , চাইছে আমার মন। ইচ্ছে করে কারো বুকে মাথা রেখে থাকতে সারাজীবন, ভালবাসি বলে আমি তারে করব আলিঙ্গন।

নিরাশাবাদী

Image
      নিরাশাবাদী। রবার্ট ফুলটন বাষ্পীয় পোত  আবিষ্কার করেছিলেন।  হাডসন নদীতে যখন তিনি তার পোত'টি প্রদর্শনের আয়োজন করলেন।  তখন কিছু নিরাশাবাদী ও সংশয়ী ব্যাক্তি'রা সেখানে বলাবলি করতে লাগল,  এই পোত কখনও পানিতে চলবে না। কিন্তু পোত'টা চলা শুরু করলে ওরা আবার বলতে লাগল,  এই পোত আর কখনোই বন্ধ হবে না । কিন্তু পোত' টা যখন নিরাপদে বন্ধ হল । তখন ওরা বলতেছিল,  এটা আর চালু হবে না। কিন্তু এইটা যখন আবার চালু হল , তখন ওরা হতাশার গলায় বলল এইটা বেশি দিন টিকবে না। পৃথিবীতে একটা শ্রেণী সবসময়ই থাকে । যারা বাস্তবতাকে মেনে নিতে পারে না।

চলবে জীবন - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
চলবে জীবন ! শিশির আহাম্মেদ খান।  কত খানি পথ দিতে হবে পারি নেইত আমার জানা ! সূখ ছিল যা ধার নিয়েছে, দুঃখ্য বেচা কেনা। চলবে জীবন কেমন করে তা তো জানি না ! #তারিখ :-8/9/2005

দেমাক - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
দেমাক  ! শিশির আহাম্মেদ খান । (ঐশি আর মফিজ এর মাঝে গভীর প্রেম চলছে ,ঐশি বসে আছে মফিজ এর সাথে কথা বলছে দু জন ।) ঐশি :-আচ্ছা তোমার কি কোন কাণ্ডজ্ঞান নাই ? মফিজ :- কেন আমি আবার কি করলাম ? ঐশি  :- সে দিন বাবা তোমার নাম জিজ্ঞাসা করতেই ,তুমি কি বললে । মফিজ :- আমি আমার নাম বললাম মোঃমফিজ ঐশি :- কেন তোমার আর কোন নাম ছিল না ? সব জায়গায় আমি তোমার জন্য অপমানিত হই । মফিজ  :- নাম বলাতে অপমানের কি হল ? ঐশি :- অত ফালতু প্যাচাল করতে পারব না ।আর তোমাকে বলে রাখছি আমার বন্ধুরা তোমাকে দেখতে চাচ্ছে ।তুমি আবার উল্টাপাল্টা কিছু কর না । মফিজ  :- দেখা করলে উল্টাপাল্টা করব কেন ? ঐশি :- ঠিক আছে ,ও হ্যাঁ ভালো জামাকাপড় পড়ে এসো কিন্তু । মফিজ  :- তা আর বলতে হয়  ! (ঐশি তার বন্ধুদের নিয়ে মফিজের জন্য অপেক্ষা করছে ) লিজা :- কিরে তুর লাভার আসবে কখন ? ঐশি  :- বলে ছিলাম ত 10 টার মধ্যে থাকতে ।এখন ও আসছে না যে ..... লিজা :-ঐ যে একটা ছেলে সাইকেলে করে আসছে । ঐশি :- হ্যাঁ, কিন্তু ও সাইকেলে করে আসছে ! আজ মোটরবাইক কোথায় ,ওর না কোন commensence নাই। (লং শট মফিজের দৃশ্য! ) ঐশি ...

পথে দেখে - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 পথে দেখে , শিশির আহাম্মেদ খান।  পথে দেখে তোমায় হারালো মন এ ভালোবাসা জানাই প্রথম চির সাথী আমি যে তোমার শোন তুমি আমার জীবন 

খুুনসুুটি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 খুনসুটি ! শিশির আহাম্মেদ খান।  ছোট্ট ছোট্ট খুনসুটি  আরো কিছু পাগলামি  এ যে মায়ারি বাঁধন  তুই আমার বড় বোন..... হাজার সূখের সূর্য তুই যে রোদ হয়ে মাখিস সারা গায়

মেজাজ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 মেজাজ ! শিশির আহাম্মেদ খান। মেজাজ বুঝি হচ্ছে  গরম ঘামছে কপাল বেশ সব কিছুতেই লংকা ঢেলে খুঁজছো কেন সন্দেশ  ? সত্য কথা গোপন করে মিথ্যে কেন বলছে দেশের মায়া কবর দিয়ে  লুটপাটের দোকান ওরা খুলছে। দুর্নীতি আর স্বজন প্রিতিতে  দেশটা এখন শেষ আমজনতা অনাহারের দিনাতিপাতে গুণ ছে ওরা ক্যাস ।

সময় - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 সময়  ! শিশির আহাম্মেদ খান। সময় ছিল গল্প বলার সময় ছিল সঙ্গে চলার সময় ছিল অনেক ! সময় এখন একলা পথিক  পায় না খুঁজে আবেগ ! সময় বুঝি অ-সময়ে থাকল বেজায় রেগে , সময়ের লাগি বসে থেকে কাটল সময় রেগে। শূন্য হতে সময় গুণে শূন্যে হল শেষ। সময় নামের পাগলা ঘোড়া ছুটছে দারুণ বেশ ।

শরৎ বর্ষণ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 শরৎ বর্ষণ ! শিশির  আহাম্মেদ খান। শরৎ এর দিনে, মুখর বর্ষণে                                              জল থৈ থৈ করে চারিধারে  ধূসর বলাকার পাখায় যায় উড়ে  দূরের কোন সে দিঘি পাড়ে । হিমেল হাওয়া যায় ছুঁয়ে  আমন ,আউশ এর ক্ষেতে, শাপলা ফুটে জামরি বিলে লাল সাদা আর নীল আবীর মেখে । ঘোলাটে মেঘের আড়াল থেকে  উঁকি দেয় রোদ এক ফালি হাসির ছলে  মুহূর্তে যেন আলো ছড়িয়ে পড়ে ঝলমল ধরণীর বুকে ।

আমি তারে ভালবাসি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  আমি তারে ভালবাসি ! শিশির আহাম্মেদ খান।  নির্জনতার ও ভাষা আছে  কিন্তু আমি সে ভাষা বুঝি না, তোমার কপালে কালো টিপ খুঁজি না  !  ঠোঁটের কার্নিসের মিষ্টি হাসি খুঁজি না। শুধু জানি , তোমাকে খুব বেশি ভালবাসি ভালবাসি আর ভালবাসি  ! শরৎ দিনে মেঘের ফাঁকে  হলদে রংঙ্গের রোদের হাসি সবুজ পাতার আদর নিয়ে ফুটায় কলি স্বপ্ন মেখে  সুখ যে রাশি রাশি । আমি তারে ভালবাসি , ভালবাসি , ভালবাসি !

কলম সৈনিক - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  কলম সৈনিক!     শিশির আহম্মেদ খান। আমি লিখছি ,আমি আরও লিখব, সত্য সদা উদ্ভাসিত এক মহাপ্রলয়। আসুক যত বাঁধা -বিপদ থাকুক যত ভয়, আমি সত্যের সৈনিক, নিশ্চিত হবে আমার জয়। জানি আমার খুন ,গুমের আছে ভয়! জেল জরিমানা,জুলুম অত্যাচার হতে পারে, তাতে কি আমি থেমে যাব ? সব খেলা হবে সাঙ্গ;  আমি জনতার লোক, এ মাটির সন্তান , এমাটি মানুষের জন্য,  দিতে পারি সাত জনম কুরবান । আমি ফেলানীর ভাই,বিশ্বজিৎ এর বন্ধু,  আমি সাগর -রুনির আত্মীয়  আমি অধিকার বঞ্চিত কোটি জনতার  প্রতিবাদের ভাষা। আমি ধর্ষিতা বোনের দু'ফোটা অশ্রুর জিজ্ঞাসা!  আমি উত্তাল সাগরের মতো প্রতিবাদী স্লোগান। আমি কোনও দলের নই  নই কোনও চেতনার । আমি এই বাংলার ছেলে আমি অধিকার বঞ্চিত জনতার ।

পিঁপড়ার জ্ঞান - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
পিঁপড়ার জ্ঞান! শিশির আহাম্মেদ খান।    পিঁপড়া খুবই ক্ষুদ্র একটা প্রাণী। এই প্রাণী গুলো সাধারণত গরমের সময়ে খাবার জমা করে রাখে । আর সে খাদ্য শীতের বৈরী সময়ে তারা খেয়ে বেঁচে থাকে। বিজ্ঞানীরা এক গবেষণার মাধ্যমে এ তথ্য আবিষ্কার করেছেন যে, পিঁপড়া খাওয়ার প্রয়োজনে মাটির নীচে যে শস্যদানা জমা করে সেগুলোকে জমা করার পর দু টুকরো করে ফেলে, যাতে দানাগুলো থেকে চারা উদ্গত না হয়ে যায়। কিন্তু ধনিয়ার দানাকে পিঁপড়া অভ্যাসের বিপরীত দুটুকরোর পরিবর্তে চার টুকুরো করে। এর করণ খুঁজতে গিয়ে বিজ্ঞানীগণ জানতে পারলেন, ধনিয়ার দানা দুটুকরো করে ফেললেও তা থেকে চারা উদ্গত হয়। চার টুকরো করলে আর উদ্গত হতে পারে না। তাই পিঁপড়া তাকে চার টুকরো করে। কে পিঁপড়াকে এই তথ্য দিলো? কে পিঁপড়ার মাথায় এই বুদ্ধি দিলো? পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন- [18] حَتّىٰ إِذا أَتَوا عَلىٰ وادِ النَّملِ قالَت نَملَةٌ يٰأَيُّهَا النَّملُ ادخُلوا مَسٰكِنَكُم لا يَحطِمَنَّكُم سُلَيمٰنُ وَجُنودُهُ وَهُم لا يَشعُرونَ [18] যখন তারা পিপীলিকা অধ্যূষিত উপত্যকায় পৌঁছাল, তখন এক পিপীলিকা বলল, হে পিপীলিকার দল, তোমরা তোমাদের গৃহে প্রবেশ কর। অন্যথায় স...

মহীয়সী নারী - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 মহীয়সী নারী,  শিশির আহাম্মেদ খান । কোন ইতর বদমায়েশের কথায়  তেমন কি আসে যায়, যখন কোটি কোটি মানুষ লিখেছে নাম হৃদয়ের মনিকোঠায়।  মহীয়সী নারী তিনি খালেদা জিয়া সম্মান , মর্যাদার মূর্ত প্রতিক, স্বাধীনতার সংগ্রামে যিনি  অকোতভয় বীর সৈনিক।  কোথাকার কোন লম্পটের কথায় তেমন কি আসে যায়, খালেদার সম্মান সেত  কোটি মানুষের মনিকোঠায় ।

স্মৃতির মিছিল - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 স্মৃতির মিছিল ! শিশির আহাম্মেদ খান । হয়ত 'বা আজ তোমার বসবাস  হাজার জনতার ভিড়ে,  তবু ও তুমি একাকী  শূন্যতা রেখেছে তোমায় গীড়ে। হয়ত 'বা লক্ষ্য-কোটি কথার মধু  লাগছে তোমার তিতে,  বারে বারে হাতরে বেড়াও স্মৃতি  ফিরে যেতে চাও পুরোনো অতীতে। হয়ত 'বা দুঃখ্যরা সব ভিড় করেছে তোমার সূখের নীড়ে,  সূখ গুলো যে হারিয়ে গেছে হারানো দিনের সাথে।  তোমার প্রাসাদ এখন বন্দিশালার মতন চাপা আর্তনাদ রয়েছে মিশে,  ফেলে আশা গাছ তলার প্রেম অন্তহীন মুক্তির দিশার বেশে। হয়ত 'বা আজ শরৎ এর জ্যোৎন্সা  হয় না দেখা রাত জেগে , যান্ত্রিক কোলাহল কেড়ে নিয়েছে সব মনটা যে মরে গেছে ,নেই সে পাঁজরে ! হয়ত 'বা এখন আর শিউলি তলে আসনা  তুমি ফুল কুড়াঁনোর ছলে ! বাচ্চাদের স্কুলে ছুটেছ তুমি  অতীত স্বপ্ন গুলো পেছনে ফেলে। হয়ত 'বা কাজল কালো চোখ জোড়ায়  নেই, সে দিনের মতন ভালবাসা !  আপন নীড় ফেলে এখন  পথে পথে খুঁজে ফির ভাল বাসা । হয়ত 'বা সে দিনের সেই নির্জন পথে হাট না আর নগ্ন পায় , দামি গাড়ি ছুটিয়ে নিয়ে চলো তোমার কাক্ষী 'ত' ঠিকানায় । হয়ত 'বা তোমার হলদে পা...

বিশ্বের দামি কফি

Image
 বিশ্বের  দামি কফি । বিশ্বের সবথেকে দামি কফি তৈরি হয় কীভাবে জানেন ?(All About Kopi Luwak – The Most Expensive Coffee In The World!) ...............................................................................  পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের সেরা সব কফির স্বাদ চেখে দেখা কার না মন চায়। তার মধ্যে চেখে দেখা যেতে পারে " সিভেট" কফি। সিভেট জাতীয় বিড়ালের মল থেকে তৈরি হয় এই কফি। ইস‌! পড়েই নাক সিঁটকোচ্ছেন? তা হলে এটাও জানিয়ে রাখি, এটাই হল বিশ্বের সবচেয়ে দুর্মূল্য কফি। ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে চাষ হওয়া এই কফি এ পৃথিবীর নামি দামী কফি স্বপে খুবই উচ্চ মূল্যে কিনতে হয়। এশিয়ান পাম সিভেট প্রজাতির প্রাণীর মল থেকেই তৈরি হয় কোপি লুয়াক নামের এই কফি বিনস। বন্য বিড়াল গোত্রীয় এই প্রাণী নিয়মিত কফি খেয়ে থাকে। এদের মল সংগ্রহ করে তা প্রসেস করেই তৈরি করা হয়ে থাকে কোপি লুয়াক। সিভেটের শরীরের উত্‌সেচকই নাকি এই কফি বিনসের স্বাদ ও গন্ধের প্রধান কারণ। ভারতে প্রতি কিলোগ্রাম ৮ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে এই কফি। আরব সাগরীয় ও ইউরোপের দেশগুলোয় এই কফির দাম প্রতি কেজি ২০-২৫ হাজার টাকা।

লূত জাতির ধ্বংস

Image
  নবী লূত  (আঃ) জাতির ধ্বংস।  আজ থেকে ৩১০০ বছর পূর্বে বর্তমান জর্দান ও ইসরাইলের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ডেড সী বা মৃত সাগরের স্থানটিতেই ছিল সাদূম গোত্রের আবাসস্থল “সদম ও গোমরা” নগর। এই নগরের অধিবাসীরা ব্যাপক সমকামীতায় জড়িয়ে পড়লে মহান আল্লাহ তাদের সংশোধনের জন্য লুত (আঃ) কে নবী হিসেবে পাঠান। কিন্তু ঐ জাতি লুত (আঃ) এর আহবানে সাড়া না দিয়ে নিকৃষ্ট কু-কর্ম (সমকামিতা) চালিয়ে যায়। মহান আল্লাহ তাদের উপড় আসমান থেকে অগ্নী কুন্ড নিক্ষেপ করেন এবং তাদের নগরকে উল্টিয়ে ধ্বংস করে দেন। এ সাগরে আজো পর্যন্ত কোন মাছ বা জলজ প্রাণী বাঁচতে পারেনা। কেবল কিছু ব্যক্টরিয়া ও ছত্রাক জাতীয় অনুজীব পাওয়া যায় ঐ সাগরে। এ জন্যই একে মৃত সাগর বলে। পৃথিবীর সকল খাল, বিল, পুকুর, নদী, সাগরের পানিতে মানুষ সহজে ডুবে গেলেও ডেড সির পানিতে কোন মানুষ চাইলেও ডুবতে পারেনা। পৃথিবীর মানুষের জন্য নিদর্শন হিসেবে আল্লাহ তায়ালা আজও রেখে দিয়েছেন এই ডেড সী বা মৃত সাগর। সুরা আরাফের ৮০, ৮১ ও ৮২ নং আয়াতে বলা হয়েছে: “এবং আমি লুতকে প্রেরণ করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বলল, তোমরা কি এমন কোন অশ্লীল কাজ করছ,যা তোমাদে...

পার্থক্য

Image
 দুটো ছবির মধ্যে প্রায় ১২০০ বৎসরের পার্থক্য। প্রথমটি হচ্ছে  ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলের আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে আল জাহিযের লিখিত (৭৭৬-৮৬৮/৮৬৯) কিতাব আল হায়াওয়ান ( The book of Animals ) থেকে সংগৃহীত করা হয়েছে যাহাতে উনি এমন এক পাখির কথা উল্লেখ করেছেন যাহা কুমিরের দাঁতের মধ্যে কুঁটে কুঁটে নিজের রিজিক ( খাবার)  হাসিল করে থাকে আর কুমিরেরও ইহাতে প্রশান্তি লাভ হয়।  আল্লাহ তায়ালা সবকিছুর উপর ক্ষমতা রাখেন । প্রায় বারোশো বছর আগেও  জ্ঞান বিজ্ঞানে অনেক এগিয়ে ছিলেন মুসলিমরা।

ইশারায় আবেদন - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  ইশারায় আবেদন ! শিশির আহাম্মেদ খান । তুমি কি আমার কবিতা হবে ? ভালোবাসার কিছু ছন্দমালা ! আবেগ রাঙা কোন ভোর হবে কোন এক শরৎ দিনের শিউলি তলা।  স্বপ্ন পরী:না গো না আমি শুধু আমার আমি ! তুমি কি আমার তুমি হবে ? কল্পলোকের স্বপ্ন দেখা ! তুমি কি আমার আকাশে ভাসবে, হয়ে শুভ্র মেঘের ভেলা ? না থাকব বসে তোমায় ছাড়া,  আমি একা একা ! স্বপ্ন পরী:না গো না আমি শুধু আমার আমি ! তুমি কি রৌদ হবে হলদে রংঙ্গের দুপুর , রিনিকি ঝিনিকি শব্দে বাঝুক তোমার পায়ের নুপুর । বাজুক বাঁশি কদম তলে ,মন হারানোর সূর  তুমি আমি মিলব দুজন ,আনব ডেকে ভালবাসার রৌদ্দুর । স্বপ্ন পরী :না গো না আমি শুধু আমার আমি ! তুমি কি আমার বিকেল হবে মেঘলা দিনের  বারান্দায় হাঁটাহাটি করে কাটাব সময়  চায়ের কাপে চুমুকে চুমুকে , কত ইচ্ছের হাতছানি সেথায়  থাকবে দু জনার সমুখে । স্বপ্ন পরী :না গো না আমি শুধু আমার আমি ! তুমি কি আমার পৌষের রাতে উষ্ণ কাঁথা হবে ?  হাজারো ভালবাসার মিষ্টি আলিঙ্গন , তোমার উচ্ছাসে সাজাব আমার এই ভুবন! তুমি আমি ,আমি তুমি মিলে মিশে  হয়ে ঝাব আপন জন। স্বপ্ন পরী :না গো না আমি শুধু আমার আমি ! তা...

তোর কথা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 তোর কথা , শিশির আহাম্মেদ খান।  বেলকোনিতে বসে ভাবছি তোর কথা তোর শরীরের গন্ধ ভেবে ভুল করেছি হাসনাহেনার শুভাসে । হিমেল হাওয়া কন কনিয়ে বলছে কানে কানে , ভালোবাসার শিউলি ফুটেছে তোর মনের গহীন কোনে ।

ছায়া মূর্তি - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
ছায়া মূর্তি  ! ২০০৩  ক্লাস নাইনের ছাত্র আমি ।তখন খুব সাহসী আর ডান পিঠে সভাবের ছিলাম।  রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে রাত ১০ টার দিকে বাড়ি আসতাম। ঈদের সময় স্কুল বন্ধ আপু ঢাকার থেকে বাড়িতে ।ছোট ভাই অভি আমি বড় আপু, ছোট আপু সবাই বাড়িতে।কোরবানীর ঈদের এক দিন পরে রাত ১১ টার সময়ে বাড়ির পাশে জামে মসজিদের টিউবলে হাত পা ধুওয়ার জন্য গেলাম। তখন গাজীপুরের অনেক জায়গাতেই বিদুৎ ছিলনা ।তাই চাপ কলই পানির ভরসা। আমি যখন কলের মধ্যে হাত মুখ ধুচ্ছিলাম তখন কেমন যেমন শরিরের পশম কাটা দিয়ে উঠল ।পিছন ফিরে তাকাতেই চমকে যাই । খোলা মাঠের মধ্যে কালো একটা ছায়া মূর্তি । চুল গুলো মনে হচ্ছিল মাটিতে ঠেকে আছে । আমি জিজ্ঞেস করলাম,  কে ? কে আপনি ? কোন উত্তর দিল না । ঐ ছায়া মূর্তি টা আমার দিকে আসতে লাগল ।আমি বাড়ির দিকে হাটা ধরলাম। আবার পিছন ফিরে তাকাচ্ছিলাম । মসজিদের সামনে একটা বড় আম গাছ  , ছায়া মূর্তি টা সেই আম গাছ পর্যন্ত আসতে দেখেছি। কিন্তু কোথায় যেন  মিলিয়ে গেল ।কিছুই  নাই, মনে সন্দেহ হল আসলে কি জিনিস টা ।তাই আবার  পিছনে আসলাম,  খুজলাম ।কিন্ত কিছুই পেলাম না ।সেই ...

ডেভিড ও গোলিয়ার্থ - পুরান কাহিনী

Image
ডেভিড ও গোলিয়ার্থ পুরান কাহিনী। একটা পাহাড়ের ঢাল ধরে একটা গ্রাম গড়ে উঠেছে । সে খানের সব লোকজন খুব ভিতু আর আসহায় ছিল। কারণ ঐ পাহাড়ের অপর পাশে গোহায় একটা দৈত্য বাস করত । তার নাম ছিল গোলিয়ার্থ । সে গ্রামে এসে প্রায় সময়ই হানাদিত। একদিন,  ডেভিড নামে এক ১৭ বছর বয়সী রাখাল ছেলে ঐ গ্রামে তার ভাইদের কাছে বেড়াতে এসে দেখে দৈত্য টা গ্রামে হামলা করেছে আর সবাই প্রাণ ভয়ে পালাচ্ছে। ডেভিড বলল তোমরা ভয়ে পালাচ্ছ কেন  ? তোমরা লড়াই করছো না কেন  ? গ্রামের লোকেরা বলল, দেখছ  না কি বিশাল চেহারার দৈত্য।  ওকে আঘাত করা মুশকিল। ডেভিড বলল , তা হবে কেন  ? বিরাট চেহারা বলেই আঘাত করা সহজ , কোন ও নিশানা  ভুল হবে না ।সবাই ভয়ে জবুথবু  হয়ে বলল, এ কাজ  আমরা পারব না । তখন ডেভিড একটা গুলতি বানিয়ে কয়ে’ক টুকরা পাথর নিয়ে দৈত্য টির মাথায় , কপালে আঘাত করল । দৈত্য টি আহত হয়ে মাটি তে লুটিয়ে পড়ল এবং মারা গেল। সারা গ্রামে আনন্দের বন্যা বয়ে গেল । সবাই সমস্বরে বলে উঠল ডেভিড  পেরেছে , ডেভিড পেরেছে।

শীতলক্ষ্যা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  শীতলক্ষ্যা  । শিশির আহাম্মেদ খান।  শীতলক্ষ্যা আমার শৈশবের -কৈশোরের নদী তার নীল জলে স্বপ্ন দেখি আমি নিরবধি । এ আমার ভাল লাগার উচ্ছাস, বেঁচে থাকার প্রেরণা ! শিকড় সন্ধানে আমি আজ ফিরে পাই আপন ঠিকানা । তার সচ্ছ জলে নেমেছি কতবার বরশি হাতে মাছ ধরেছি আমি বারংবার । তার তীরে বসে কত কথা ভেবেছি আমি আনমনে কোন এক ষোড়শী কিশোরীর কথা উঁকি দিয়ে গেছে নিজের অজান্তে,, নৌকায় করে হয়েছি কত পাড়া-পাড় হাজার ক্লান্তি ধুইয়ে মুছে যায়  শীতল জলে তার। এঁকে বেঁকে বহমান সে  পূর্ণিমার চাঁদ খান তার বুকে উঠে রোজ হেসে । #শিশির আহাম্মেদ খান   .....

কুঁচ

Image
               কুঁচ   "কুঁচ " প্রায় বিলুপ্ত এক দৃষ্টিনন্দন প্রজাতি! লতায় জড়ানো তেঁতুল সাদৃশ্য গাছের ফল যা দানাকৃতি নয়নাভিরাম অতিশক্ত। এর ব্যবহার ছিল গলার মালায় আর সোনার দোকানের বাটখারা হিসেবে। প্রতিটি দানা সমান আকৃতি এবং সমান ওজন হওয়ায় সাকরারা ( স্বর্ণকারেরা) মূল্যবান সোনা মাপার কাজে কুঁচ ব্যবহার করতো। কুঁচের গড়ন সৌন্দর্য নয়নাভিরাম হলেও এর দানার ভিতর এক বিষাক্ত পদার্থ থাকে যা মৃত্যুর কারণ ঘটায়। তবে দানা এত শক্ত যে গোটা পেটে গেলেও হজম হয় না। এর অপরূপ সৌন্দর্যের তুলনা দিতে আগেকার দিনে সুন্দরীদের সৌন্দর্যের উপমা দিতে গিয়ে বলা হতো   " কুঁচ বরন কণ্যা " ।

মেঘ বালিকা - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 মেঘ বালিকা   শিশির আহাম্মেদ খান।  শুনো বালিকা তোমার পায়ে নুপুর দিব  যেন টুপুর টুপুর বৃষ্টি ফোঁটায় টিনের চালে বাজিয়ে উঠে সকাল দুপুর। বর্ষা দিনে ভাবনা দিয়ে  মেঘ গুলি যে আনবো কিনে। কলমি লতার ফুলের মতন স্বপ্ন গুলি দিব তোমায় সাজিয়ে  নীল আকাশে রংধনুতে সূখ গুলো যে যাও রাঙ্গিয়ে। আবেগ মাখা চিঠি নিয়ে প্রজাপতি যায় ঘুম ভাঙ্গিয়ে ।

মামলা বাজ - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 মামলা বাজ, শিশির আহাম্মেদ খান । গুণোপোকায় খাওয়া রাজনীতি আজ এমন ভয়ংকর  শুধু ক্ষমতা আর ক্ষমতা  যে ক্ষমতাতে সবকিছু হয়। ক্ষমতায় থেকে মিথ্যা বললে  হয় যে অমিয় বাণী , ক্ষমতায় থাকলে পরে মুখ্যরা সব হয় জ্ঞানী । যে পথে নীতি নাই,আদর্শ নাই তাই বলে রাজনীতি , লুটেপুটে খাচ্ছে সবাই  জনমনে আছে শুধু ভয়ভীতি । এমন দেশে আছি আমরা যে দেশ মামলাতে করেছে বিশ্ব জয় তাই তো আমার কাশি দিতেও লাগে ভয় যদি আবার কাশির লাগি আরেকটি মামলা খেতে হয় !

আর কত - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
  আর কত ! শিশির আহাম্মেদ খান। আর কত অবুঝ সন্তান এতিম হলে পরে থামবে এই কসাই রথ ? আর কত তাজাপ্রাণের বিনীময়ে এ জাতি ফিরে পাবে মুক্তির পথ ! আর কত নিরপরাধ মানুষ খুন করে বন্ধ হবে ফ্যাসিবাদীর হলি ? আর কত মিথ্যা বললে পরে  বন্ধ হবে চেতনার বুলি ! আর কত লাশ দিলে পরে বন্ধ হবে জালিম পুলিশের গুলি?

স্বাধীনতার খুঁজে - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 স্বাধীনতার খুঁজে , শিশির আহাম্মেদ খান । স্বাধীনতা খুঁজছে সবাই সংসদে আর আদালতে  স্বাধীনতা বন্দি দেখ বাকশালী কারাগারে  গণতন্ত্র খুঁজছে সবাই সংবিধানের পাতা ধরে সংবিধানটা তৈরি হল গণতন্ত্র খুন করে। বলছি আমি শুনছো সবাই, হচ্ছে কি আর লাভ ? ভোটাধিকার চাইতে গেলে শুনতে হবে ভুতুড়ে সব প্রলাপ । স্বাধীন তুমি বলছে দেখো ,হাতে পরা শিকল সত্য কথা বলতে গেলে দিবে গালি ,বলবে রাজাকারের দল । যতই তুমি বলছো কথা সভা সেমিনারে  চোখ মেলে দেখ রক্তচোষা শকুন, বসে তোমার গাড়ে । যতই তুমি প্রতিবাদী হও ,দেখছে না চেয়ে কেউ , অর্থ লোভী কুকুর ওরা, উল্টো ধরে ফেউ ।

তোমাকে - শিশির আহাম্মেদ খান

Image
 তোমাকে  শিশির আহাম্মেদ খান। তোমাকে নিয়ে আমি স্বপ্নে বিভোর, সাজানো বাসর আজ শুধু তোমাকে গিড়ে তোমাকে গিড়ে রাঙ্গানো ভোর ঝরা শিউলি, শিশিরে করে মাখামাখি। তোমাকে ছুঁয়ে যায় সকালের মিষ্টি নরম রোদ জ্যোৎন্সা মাখা চাঁদ দেয় হাসি তোমাকে দেখে, তোমাকে দেখে রাতের আকাশে আজ তারার মেলা; তোমাকে নিয়ে রাত জেগে থেকে হয় ভালবাসার গল্প বলা। তোমাকে ভেবে আজ আমি পাগল পাড়া কিছুতেইবাঁচতে পারব না আমি তোমাকে ছাড়া!  তোমাকে ছাড়া ভালবাসা বিষাদ সিন্ধু  আকাশটাও নীল ছে রংঙ্গের ছায়া।